B-50#BLOG_VLOG_THEORY (শুভ সুমেধার একাদশ পর্ব)

                                               BLOG,VLOG  ,  (ব্লগ ও ভ্লগ)



কি ব্যাপার ন কাকিমা এতো সকাল সকাল, জানি তোমারো মন ভালো লাগছে না তাই তো? এসো এসো, বসো। একটু তোমায় ও চা ঢেলে দিই, ও আচ্ছা তুমি তো আবার চিনি ছাড়া। জানো ন কাকিমা এক্ষুনি শুভ আর আমি ঐ একই আলোচনা করছিলাম মেয়েকে নিয়ে, দেখতে দেখতে সেও বড় হয়ে গেলো, বিদেশে পাড়ি দিল, বাবা মায়ের মন তো তাই আর কি মন মানে না, ভালো কিছু খেলেই মলিটার জন্য মনটা খারাপ লাগে, কি আর করার। আচ্ছা হ্যাঁ গতপরশু  বিকেল বিকেল ও পৌঁছে গেছে, যদিও ফ্লাইট ঘন্টা খানেক দেরি করেছে, মলিতো খুশিতে আটখানা সে দেশের ব্যবস্থাপনা দেখে, তুমি চা খাওয়া শুরু করো আমি তোমায় ছবিগুলো দেখাচ্ছি।

          আরে ঐ খোঁজ নেওয়ার জন্যই তো এলাম, আমারও খুব খারাপ লাগছে জানিস সুমি, মলিটা থাকলেএতক্ষনে  আমায় জড়িয়ে কত বায়না করতো, এই আইসক্রিম খাওয়াও, না হলে কোনো ফাস্টফুড খাওয়াও, কিন্ত আদরও করতো খুব, খুব মায়াশীল হয়েছে মেয়েটা। তোর কাকু যাওয়ার পর থেকেই আমারও বিকেলে সময় কাটতে চায় না। ভাগ্যে সেই spastic society র বাচ্চাগুলো ছিল, ওরাই তো আমার সব, তাই ওখান থেকে আসার পর থেকেই একলা হয়ে যায়, বড্ডো মায়া পড়ে গেছে ওদের জন্যেও। শোন্ না সুমি তোদের দুজনকেই বলছি চল না, মলিটা একটু সড়গড় হয়ে গেলে ওদেশে আমরাও না হয় ওর ছুটিছাটা দেখে ঘুরে আসি। নায়াগ্রা ফলস আমারও খুব ইচ্ছে দেখার সেই ছোটো থেকেই একটা স্বপ্ন ছিল, তবে মলি যাওয়ার পর থেকেই সে ইচ্ছে আরো প্রবল হয়েছে। তবে একটা কথা রাখতে হবে সে দেশে যাওয়া আসার পুরো খরচটা কিন্তু আমার, তোরা যদি তাতে রাজি থাকিস তবেই যাবো, কি শুভ কিছু বুঝলে।

         ন কাকিমা তা হয় নাকি, কাকুর এতগুলো রিটায়ারমেন্টের টাকা ও তুমি আমাদের পেছনে খরচা করবে কেন, তোমারো তো চলতে হবে নাকি। এভাবে টাকাপয়সা নয়ছয় কোরো না ন কাকিমা।

         আরে বাবা আমি কি এতই বোকা নাকি। ও দিয়ে তো আমার সংসার চলে দিন কে দিন ব্যাংক ইন্টারেস্ট যে ভাবে কমে যাচ্ছে। শোন্ কেন বলছি, আর এতকাল তোদের কেনই বা বলিনি। আসলে তোর ন কাকুকে তো জানিস উনার বরাবরই একটা ইচ্ছে ছিল নতুন কিছু করার। তোদের কাছে আজ লুকোয় কি করে সেসব কথা, তোর ন কাকু আজ থেকে প্রায় ছ বছর আগের থেকেই ব্লগে লিখতো। আচ্ছা সুমি সারাদিন কত ফোন করিস, পারলে সারাটাদিন হোয়াটস্যাপ বা কখনো ফেইসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রামে থাকিস, কিছু মনে করিস না নিশ্চয় কিছুতো আনন্দ পাস তাই তো? কখনো ভেবে দেখেছিস দিনের শেষে কি পেলি? আমি বলছি না এগুলোর মানুষের জীবনে ঠিক নয় , এর ও প্রয়োজন আছে কিন্ত একটা নির্দিষ্ট মাপকাঠিতে । সুমি সারাদিন যা করছিস প্রতিনিয়ত সেই সকাল থেকে উঠে রাতে ঘুমোতে যাওয়া অব্দি, অর্থাৎ আমাদের দৈনন্দিন জীবনের এক রুটিন এটা কোথাও লিখে ফেলা, সেটা দেখবি একদিন কাহিনী হয়ে থাকবে তোর কাছে আর সেখান থেকেই তোর গল্পের সৃষ্টি। তোর জীবনের প্রতিটা গল্প “কেউ না কেউ মূল্য দেবে” সে কে জানিস? সে হোলো তোর পাঠক। পাঠক কিন্তু সবসময় খোঁজে তার জীবনের সাথে অন্যের এক সাদামাটা গল্পের মিল। যত পাঠক বাড়বে ততই তোর নিজেকে চেনার পরিধি মেলে দিবি অন্যের কাছে । আর এই মেলার মধ্যেই যে কাজ করে যাবে তোর জন্য সে হোলো google, যেখানে তুই লিখবি তোর গল্প একটার পর একটা তার মূল্য চোকাবে blog মারফৎ, যা google এর ই একটা অংশ। একেবারে তোকে প্রতিনিয়ত তোর ব্যাংক একাউন্ট এ ডলারের মাধ্যমে। কি বিশ্বাস হচ্ছে না তাই তো, একদিন আমারও হয়েছিল। জানিস সুমি আইনস্টাইন একটা কথা বলেছিলেন আমরা আমাদের মস্তিষ্কের মাত্র দশ শতাংশ ও ব্যবহার করি না, যাঁরা করেন তাঁরা একটা জায়গায় পৌঁছন, আবার অনেকেই এতো হেলায় ফেলায় সময় নষ্ট করে দেন, পরে তাতে পশ্চাতাপ করেন, এটাই মানুষ জাতির ভুল।

         আচ্ছা ন কাকিমা এত বুঝলাম, কিন্তু আমি তো তোমার মত লিখতে পারিনা, সেক্ষেত্রে কি আর করার, অন্য কোনো উপায় আছে কি বলো তাহলে চেষ্টা করে দেখতে পারি।

         সুমি শোন্ প্রত্যেকটা মানুষ কিছু না কিছু গুণ নিয়ে জন্মায় সেটাকে চেন আর সেটাই হবে তার ব্লগে লেখা। যেমন ধর তুই তো ফুল গাছের বাগান করিস ও সেটা খুব ভালোই বুঝিস, সেটাই কিন্তু তোর blog। অর্থাৎ ধর “nurture gardening" তোর blog হতে পারে, এটা কিন্তু একটা বিশাল মাপের অধ্যায় যা নিয়ে তুই সারাজীবন লিখেও শেষ করতে পারবি না । মাত্র একটা গাছের জীবনকাহিনী দিয়ে শুরু কর, কোন সময় লাগানো ভালো, কি কি মাটি দরকার এর জন্য, হতে কত সময় লাগে, এর কোনো সংকর সম্ভব কিনা, একটা পুরো বৃত্তান্ত সেই গাছটার সম্বন্ধে, একেবারে নিখুঁত ভাবে পরিচিতি। যার যত ভালো লেখা বা বিবৃতি তার google এ তত স্থান ব্যস এটাই হোলো blog সম্বন্ধে একটা ছোট্ট বা প্রাথমিক পরিচিতি। google কিন্ত কখনোই বলে না ইংরেজিতে লিখতে, সে প্রাদেশিক ভাষার উপর জোর দেই। কারণ ইংরেজির ভান্ডার তো প্রায় সম্পূর্ণ, কারণ সারা দেশ তো প্রায় এই একই ভাষাতে লেখে। একটু অবাক লাগছে তাই তো? আচ্ছা একটু ভাবতো তুই যখন কিছু google কে লিখিস তুই কি সবসময় ইংরেজিতে জিজ্ঞাসা করিস? কখনো কখনো বাংলাতেও তো টাইপ করিস, google জানলে উত্তর দেই না জানলে সেও চুপ। কি বুঝলি আসলে তোর আমার দেওয়া তথ্যই তো ও যত্ন করে রাখে, তাই তো ওকে search engine বলা হয়। তাই google এ প্রাদেশিক ভাষার চাহিদা এখন সবথেকে বেশি। যেখানে চাহিদা বেশি সেখানে দামও বেশি, এটাই কিন্তু গদা বাংলায় গাল ভরা নাম E- Commerce ।



 জানো শুভ তোমার ন কাকু আমায় খেতে বসে এই একই কথা বলেছিলেন আর আমি মন দিয়ে শুনতাম। সারা পৃথিবীতে আগামী দিনে e -commerce একটা ব্যবসায়িক জায়গা নিতে চলেছে যা এখনো পর্যন্ত হয়তো 5% নিয়েছে, পরিসংখ্যান অন্তত তাই বলে। আর online business আমাদের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকতে চলেছে আমরা টের পায় কিন্তু আজও মানতে চায় না। এখনও  shopping mall গুলোতে বুঝেও ভিড় জমায়। শুভ একটা সত্যি কথা বলবো যদি কোনো সাঁওতালী সম্প্রদায় তাদের “ওলচিকি” ভাষায় তাঁদের blog লেখেন সেখানে হয়তো সে google এ প্রথম স্থান অধিকারী হতে পারে আর অর্থকরীর জায়গাটা সেটা হতে পারে কয়েক হাজার লক্ষ্ ডলার। আসলে কি জানো আমরা গদে বাধা নিয়মের বাইরে যেতেই চাই না। engineer হবো মাস গেলে লাখ দেড়েক মাইনে ব্যস খুশি, আর চাকরি না পেলে বলবো এত competition কি করে সম্ভব, আমাদের comfort zone যে মা বাবারাই মাথায় ঢুকিয়ে দিয়েছেন। অথচ একটু মাথা খাটালে যে তা সম্ভব কে বোঝাবে। আমি তো বলবো blog নিয়ে কিচ্ছু না প্রত্যেকদিন দুঘন্টা নিয়মিত সময় দিতে তাতেই অনেক টাকা।তবে লেগে থাকতে হবে কারো ক্ষেত্রে এই সাফল্য দুই থেকে তিন মাসে আবার কারো ক্ষেত্রে বছর দুই থেকে তিন, কিন্তু সাফল্য আসবেই। তার একটাই কারণ সেটা হোলো “NICHE(নিস) বা KEY WORD “ এই নিয়ে আরো বিস্তারিত আলোচনা করবো একটু পরে।  

আমার উপরুক্ত যে আলোচনা BLOG ও VLOG, VLOG হোলো তোমার ভিডিও যা তুমি YOU TUBE এ আপলোড কোরো যেমন ধরো ভ্রমণ, রান্নাবান্না, পড়াশুনো, যা যা মাথায় খেলতে পারে ভিডিওর মাধ্যমে সেটাই VLOG। এর জন্য যেটা দরকার সেটা হোলো minimum 4000 ঘন্টার ভিডিও টুকরো টুকরো ভাবে ব্যস সেটা হলে শুভ ধরে নাও তোমার bank account এ টাকা আসতে শুরু। মনে হচ্ছে কাজটা বড় কঠিন কাজ, কিন্তু তোমার আমার প্রায় তিন থেকে চার মাসের কথা বার্তার একটা ভিডিও যদিও সেটা যদি সামঞ্জস্য পূর্ণ কোনো তথ্য নিয়ে হয়। এটাই তো করছে মিডিয়া, লোকজন আর প্রতি মাসে, মাস গেলে কয়েক লক্ষ্ টাকা ঢুকছে তাঁদের Bank account এ। যাক ছুঁয়ে চলে গেলাম আরো বিশদ বলা যায় এ সম্বন্ধে। blog নিয়ে একেককরে আসছি।


কত ধরণের blog হতে পারে ?
• Niche কি ?
• Back link কি ?
• Affiliate Marketing এর খুঁটিনাটি
• SEO কি?
• কি ভাবে ঢুকবি এই BLOG লেখার মাধ্যমে

সুমি শোন্ তুই ভাবছিস গুছিয়ে তুই লিখতে পারিস না এক অর্থে যাকে বলে CONTENT WRITING , এর জন্য তুই কোনো মাসোহারা লোক ঠিক করতে পারিস যে তোর হয়ে তোর কথাগুলো লিখবে শুধু তাকে বল তোর কথা গুলো গুছিয়ে লিখে দিতে। BLOG হতে পারে তোর কবিতা ও গল্প, TECHNOLOGY, NEWS প্রত্যেকদিনের অন্তত পাঁচটা মুখ্য খবর, GARMENTS, TREE PLANTATION, উৎসব, গান বাজনা যার কথাগুলো অনেকে খোঁজেন GOOGLE এ গিয়ে, GIFT ITEM, শরীর সম্বন্ধে যোগা, DIET,RAILWAY PNR STATUS , যে কোনো সরকারী চাকরির ফর্ম ও বিশদ বিবরণ, নানান বাদ্যযন্ত্র,পশুপাখি ও তাদের খাওয়ার দাওয়ার, ভ্রমণ, অর্থাৎ তোর নিজের প্রতিদিনের ভালোলাগার জায়গাটায় হোলো ব্লগ।

Niche এই কথাটা খুবই ছোটো হলেও কিন্তু একটা মারাত্মক ভূমিকা পালন করে ব্লগের ক্ষেত্রে। এক অর্থে এটা একটা tag লাইন, এটা যেদিন বুঝতে পারবি ধরে নে সেদিন তোর ব্লগে লেখার সাফল্য পুরোদমে আসতে শুরু করবে। যেমন ধর সুমি তুই তো গান ভালো বাসিস, আবার শুনিস ও করতে বললেই বলবি ওসব হবে না ব্যস, গানের সে গলায় নেই,সারাক্ষন বলিস এখন আমার জীবনটা একটা বিগ জিরো, জানিনা কেন বলিস। তুই ধর,কিছুই না, তোর পছন্দের গানগুলোর কথা যদি alphabetically লিখে রাখিস আর তোর ব্লগের নাম যদি “গান ও গানের কথা “ হয়, আর সারা পৃথিবীর মানুষ যখন google এ খুজবে গানের কথা গুলো তখন তোকেই তো পাবে সেখানে, কি রে সুমি বুঝলি?  এ কাজ করতে কতক্ষন সময় লাগবে শুধু কোথাও থেকে নিবি আর তোর ব্লগে পোষ্ট করবি তোর কাজ শেষ, কাজটা করতে খুব বেশি হলে কুড়ি মিনিট। তবে হ্যাঁ আরেকটা কথা একাজ সবাই করছে তাই হয়তো তুই google এর তালিকায় অনেক নিচে থাকবি, লোকে দেখবে ঠিকই কিন্তু তোকে সবার থেকে আলাদা হতে হবে তাই সামান্য কিছু বুদ্ধি খাটাতে হবে। যেমন ধর তুই তো মান্না দের গান ভালোবাসিস, কোনো একটা বাংলা গান ধরি, আচ্ছামনে পড়েছে  “ ও চাঁদ সামলে রাখো জোছনাকে “, এই সামান্য গানটা তুই অনায়াসে কপি করে তোর ব্লগে পোষ্ট করে দে।

একটা ছোট্ট গল্প বলি পুলক বন্দোপাধ্যায়, মুম্বাই থেকে ফিরছেন সঙ্গে মান্না দে, বেশ সন্ধ্যে হয়ে এসেছে, তখন উনাকে সবাই চেনেন,ততদিনে বেশ নাম ও করেছেন, এক জন বিমান সেবিকা তাঁকে বারবার এসে কিছু খাবেন কিনা জানতে চাইছেন, আসলে সেই সেবিকা তাঁর সাথে আলাপ করতে চাইছেন। এদিকে পুলক বাবু জানালার পাশে বসে পূর্ণিমার রাতে আকাশে চাঁদ দেখছেন আর মনে মনে গান বাঁধছেন, কিন্তু কিছুতেই গানটা মনঃপুত হচ্ছে না। সেবিকাটি এসে আবারও তাঁকে জিজ্ঞাসা করাতে উনি খুবই অসন্তুষ্ট, তাই কিছু বলার আগেই সেবিকার মুখের দিকে তাকাতেই একেবারে তাঁর হড়হড় করে সে গান বেড়িয়ে এল, আর উনি লিখে ফেললেন সেই বিখ্যাত গান যা আমাদের মনে এখনো সারাক্ষন আমরা আউড়ায়। বিমান সেবিকাটি এতই সুন্দরী ছিলেন তাই পুলক বাবু মেল বন্ধন ঘটালেন চাঁদের সাথে সেই সেবিকাটির, আজ যা ইতিহাস। আচ্ছা সুমি জানিস যে কোনো সৃষ্টি বা ধংসের পিছনে একটা ইতিহাস থাকে এটা মানিস কিনা জানি না একটা অভিজ্ঞতা থেকেই এই কথাটা বলছি। আসলে গল্পটা কেন বললাম বলতো? একটু বুদ্ধি খাটা তুই অতটাও বিগ জিরো নোস, যা তুই ভাবিস। আমার এই গল্পটাই হোলো NICHE (নিস) তাই বললাম এতো গুলো কথা । 
এবার ভাব যদি এই গানটার মধ্যেই তুই আমার এই গল্পটা লিখে দিস তখন পাঠক তো তোকেই খুজবে GOOGLE এ তাই না। এবার ভাবছিস এটা পাবো কোথায় একটা সাধারণ বুদ্ধি বলি আমিও শুনি তুই ও শুনিস সে হোলো ANNU KAPOOR এর “সুহানা সফর” উনি যে কোনো গান বাজানোর আগেই সেই গানের ইতিহাস বলেন সেখান থেকে নিবি। সেটাও  যদি নাও পাস তাহলে সেই গানের সৃষ্টির গল্প তুই পাবি google থেকে , সেটাই শুনে তুই তোর ভাষায় লিখে দে। কি হোলো তোর blog টা অন্যদের থেকে আলাদা। তোর এই পুরো কাজটা করতে কত সময় লাগলো খুব বেশি হলে দু ঘন্টা। বাদ বাকি সময়টা কর না চ্যাটিং হোয়াটস্যাপ বা যেকোনো সোশ্যাল মিডিয়াতে বন্ধুদের সাথে।কিছুদিন আগে USA এর একটি ছেলে একটা সামান্য BLOG এ এমন একটা NICHE কে মাথায় রেখে  সে BLOG লিখেছিলো যা এখনো GOOGLE এর তালিকায় শীর্ষ, কত টাকা সে পেয়েছিলো জানিস সেই BLOG থেকে পাঁচ লক্ষ্ ডলার। তুই এখান থেকে নয়  নয়  করে অন্তত 2000 ডলার তো পাবিই পাবি প্রতি মাসে, তবে হ্যাঁ তোকে লেগে থাকতে হবে, কারোর ক্ষেত্রে দুই থেকে তিন মাস আবার কারোর ক্ষেত্রে দুবছর লাগতে পারে। শুধু একটাই বলবো তোকে যেদিন থেকে তোর টাকা আসতে শুরু করবে তুইও হোয়াটস্যাপ বা সোশ্যাল মিডিয়ায় ঐ ভুলভাল খেজুর বন্ধ করে দিবি নিজের থেকেই,তখন একটাই চিন্তা কাজ করবে কি ভাবে ভালো লেখা যায়। আর surprise দিবি শুভ কে শুধুই বলবি “ যে রাঁধে সে চুল ও বাঁধে “। এই NISHE প্রসঙ্গে শেষ একটাই কথা বলবো, মলি  তো কানাডা গেছে কিছু উচ্চশিক্ষা করতে, সেটা যেদিন শেষ হবে সে হয়তো চাকরি করবে google বা Microsoft এ। এটাই তো মলির বা তোদের চিন্তাধারা, হয়তো কাজের ধরণ ধারণ একটু অন্যরকম সে software বানাবে Bill gates এর জন্য কিন্ত বিক্রি তো করতে হবে, শুধু বানালে তো আর চলবে না। কে উপকার করবে জানিস অধিকাংশ টাই e- commerce, অর্থাৎ কিছুটা পরোক্ষ ভাবে তুই নিজে। একদম NICHE প্রসঙ্গে শেষ কথা বলবো তোর আর শুভর চলে যাওয়ার পর মলির জন্য কি রাখবি ও তো তোর মেয়ে, খুব জোর তোর বাড়িটা, তোর গচ্ছিত ধন বা সোনাদানা এর বেশি তো নয়। কিন্তু BLOG লিখলে যেটা রেখে যাবি সারাটা জীবন একটা অ্যাসেট সেটা হোলো তোর ওখান থেকে প্রতি মাসে একটা বিপুল পরিমানে টাকা আর মলিকে যদি উৎসাহিত করতে পারিস তাহলে তো বলারই নেই, সে নিজেই এটাকে আরো  এগিয়ে নিয়ে যাবে, এখনো যদি ভাবিস নিজেকে বিগ জিরো, তাহলে আর কোনোদিনই বলবো না। আমিও এটাই ভেবেছিলাম তোর ন কাকু যেদিন সে কথা বলেছিলো, তাইতো কানাডা যাওয়ার সে স্বপ্ন দেখি। আচ্ছা শুভ আমাদের তিনজনের দশ লাখে হয়ে যাবে না। কি বলো? 

আসছি পরের কথায় BACKLINK। এ আমার মাস তিনেকের রোজগার বলতে পারিস সুমি blog থেকে। কি খারাপ লাগলো শুনে, এই যে কথাগুলো বললাম তুই আজই লিখে, blog বানিয়ে পোষ্ট কর দেখি। মজার ব্যাপার কি জানিস সেটা হোলো এই blog নিয়েই যদি লিখতে পারিস গুছিয়ে, Title হবে “ what is Blog, why Blog, Future of Blog, Can I help you my friends in Blog , Per month salary -Uplift Blogging skill , Blog could be your life partner , Marry with Blog , এতো গুলো title দিতে পারিস এই মুহূর্তে মাথায় যা আসছে তাই বললাম। তোর এই লেখা বিশদভাবে  যদি google এ ranking এ আসে তাহলে তো তোর bank account এ ডলারের লাইন লেগে যাবে, যা তোর বলে না Beyond imagination , আর এমনিতেই তো আসবেই । সুমি শোন্ সে দিন আর নেই যে যা জানবো নিজের মধ্যেই রেখে দেবো, যা জানবি সেটা শেয়ার কর সকলের কাছে, লোকে জানুক, তুই কি করতে চলেছিস, তাই বুঝিয়ে দে তোর লেখার মাধ্যমে blog এ বাকি কাজ তো google করবে।

এবারে আসা যাক backlink নিয়ে, backlink সহজ ভাবে বোঝাতে গেলে বলি, ধর শুভ তুমি তো অনেক গল্প লেখো এবং অনেক গল্পের সাথে পরের গল্পের একটা যোগসূত্র স্থাপন কোরো তাই সেক্ষেত্রে লেখো গল্পের শুরুতেই প্রথম, দ্বিতীয় তৃতীয় অধ্যায়। backlink কি করে তোমার এই গল্প গুলোকে একেক করে জুড়ে দেয়।
আরেকটু এগিয়ে বললে বলবো যখন কিছু পড়ো একেবারে শেষের দিকে একটা হাতের ছবি আসে তাই তো আর সেখানে ক্লিক করলে পরবর্তী লেখাটা বেরিয়ে আসে, এই হাতের ছবিটাই যে পাঠককে সাহায্য করে পরের গল্পে যেতে, অর্থাৎ চেন বা যোগসূত্রের আরেক নাম Backlink, এ কাজ করতে বা জানতে তোমার হয়তো সময় লাগবে তার জন্য পড়াশুনোর প্রয়োজন, কিন্ত আজকের ছেলেমেয়েরা অনেক সহজেই সে কাজ করে দিতে পারে, তাও যদি না হয় তাহলে যে কোনো software engineer এ কাজ করে দেবে। এ তো গেলো তোর নিজের গল্প বা কবিতা লেখার blog। পরবর্তী যেটা বলবো একটা interesting subject নিয়ে সেটা হোলো Affiliate Marketing একেবারে আলাদা ও খুবই সহজ যা করতে তোর হয়তো সময় লাগবে আধ ঘন্টা, এ কাজ শুভ তোমার জন্য রাতে অফিস থেকে এসে।

Affiliate Marketing হোলো কিছু নির্দিষ্ট প্রোডাক্ট নিয়ে কিছুটা সে সম্বন্ধে জানা ও তার কিছু অভিজ্ঞতা ব্লগের মাধ্যমে লোকজনকে জানানো এক অর্থে একটা marketing এর কাজ করা সেই সংস্থার হয়ে। প্রচুর কোম্পানি আছে যারা বসে আছে শুভ তোমার আমার দিকে তাকিয়ে, তার মধ্যে একজনের নাম বলবো AMAZON । GOOGLE এ AMAZON টাইপ করো, সেখানেই পাবে AMAZON AFFILIATE, যে যে প্রোডাক্ট গুলো AMAZON AFFILIATE এর মধ্যে পড়ছে অর্থাৎ AMAZON চাইছে তাদের হয়ে তুমি মার্কেটিং করো, তার একটা লিস্ট নিচে দেওয়া থাকে, যেখানে পরিষ্কার ভাবে AMAZON বলে কোন প্রোডাক্টের কতটা AFFILIATE BONUS আছে মানে percentage আছে। শুভ তোমাকে শুধু সেই প্রোডাক্ট নিতে হবে তার features সম্বন্ধে যেটা বলা থাকে, সেটাই তুমি তোমার ভাষায় লিখে দাও। আর ঠিক তার নিচে একটা link থাকে তুমি সেই লিংকটা কপি করে তোমার ব্লগে পোষ্ট করে দাও ব্যস তোমার কাজ শেষ। এবার একটা উদাহরণ দিয়ে বলি বুঝতে সুবিধে হবে তোমার। ধরো একটা তোমার খুব পছন্দের জামা যা AMAZON AFFILIATE এ আছে তুমিও  তাকে প্রমোট করছো তোমার ব্লগে। এবার ধরো আহমেদাবাদে একজন তোমার এই BLOG দেখে তার ও পছন্দ হোলো সেই জামাটা, সে কি করলো জামাটা তো কিনলোই, উপরন্তু সে প্যান্ট, জুতো, ব্লেজার, টাই, এতো কিছু কিনলো, সব মিলে ধরে নেওয়া যাক তার বিলিং হোলো পনেরো হাজার টাকা। AMAZON কি করবে তার total billing এর উপর তোমায় percentage দেবে সেটা ছয় থেকে নয় শতাংশ হতে পারে, যেহেতু তোমার link আগের থেকেই করা আছে blog এ তাই Bank Account দিতে লাগবে না, সে এমনিতেই চলে আসবে। এর জন্য তোমায় লিখতে হবে না AMAZON কে AMAZON দাদা কি হোলো টাকাটা পাঠান। আমি তো বললাম শুধু AMAZON এর কথা, এই ধরণের AFFILIATE CO. সারা পৃথিবী জুড়ে প্রচুর আছে নাম বলে শেষ করা যাবে না। আরেকটু সহজ কথা বলি তুমি AMAZON AFFILIATE এ NOTIFICATION দিয়ে রাখো এখন থেকেই, যে মুহূর্তে ওরা কোন PRODUCT LAUNCH করবে তার notification তোমার কাছে আসবে, আর তুমি সেটা পড়ে সঙ্গে সঙ্গে তোমার  ব্লগে পোষ্ট করে দাও কাজ শেষ। জানো শুভ যাদের লিখতে ইচ্ছে করে না, বা গুছিয়ে লিখতে পারে না  তারা এই কাজই করে, আর মাস গেলে একেবারে সর্বনিম্ন অঙ্ক কত জানো সেটা লাখ টাকা তো বটেই।

এবার যেটা বলবো সেটা হোলো SEO , SEARCH ENGINE OPTIMISATION, যদিও এটা একটা অনেক বড় জিনিস, অনেক কথা বলতে হবে, একসাথে এতো কথা তোরা মনেও রাখতে পারবি না, তাই আগামী কোন দিন আবারও বলবো এই SEO নিয়ে, এবার বল তোদের মতামত কি কেমন লাগলো, করতে পারবি, করবি? তাহলে আমি বেশ কিছু ভিডিও তোদের দেখাবো, যা দেখলে হয়তো পুরোটায় বুঝতে পারবি, এটা কোনো গল্প নয়। একেবারেই বাস্তব একটি বাচ্চা ছেলের  কাহিনী তোদের বলি ছেলেটি ক্লাস নাইনে পরে এবছর অর্থাৎ 2020 তে সে মাধ্যমিক দেবে। যখন সে ক্লাস এইটে পরে তার জন্মদিনে সে বাবাকে বলে “ বাবা এ বছর আমার জন্মদিন না করে কিছু টাকা তুমি আমার জন্য খরচ করো যা দিয়ে আমি Domain ও Hosting কিনবো” বাবা ছেলের কথায় রাজি ও হোন মোট খরচা করেন প্রায় 1500/- টাকা। আজ ছেলেটি শুধু Affiliate Marketing থেকে প্রতি মাসে আনুমানিক 2500/- ডলার কামায়। সে এপ্রসঙ্গে তার bank account স্টেটমেন্ট ও সেই ভিডিও তে দেখায়। দেখি সুমি প্রয়োজনে তোকে আমি সেই লিংকটাও শেয়ার করবো।

     আচ্ছা ন কাকিমা আমি শুরু তো করবোই, তাবলে এ কথা তুমি এতদিনে জানালে আমায়। আচ্ছা আরেকটু বলো Domain আর Hosting কি?

Domain হোলো সহজ ভাবে বললে তোর জমি জায়গা,ভালো জায়গায়  হলে তার দাম বেশি আর মোটামুটি হলে তার দাম কম। Domain কিনতে গেলেই তোর ওখানে একটা নাম জিজ্ঞেস করবে, এটাই কিন্তু তোর blog এর নাম হবে। তাই খুব ভালো করে চিন্তা করে, কয়েকটা তোর লেখার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নাম ঠিক করবি , চেষ্টাকরবি  তোর blog এর নামের পর যেটা সিলেক্ট করবি  সেটা .Com হলে  ভালো, তা না হলে .co.in ও খারাপ নয়, পাওয়াটাই হোলো মুশকিল। নিজেই দেখতে পাবি সারা পৃথিবী জুড়ে কত লোকজন আছে যাঁরা Blog এ লিখেই চলেছেন সেখানে। যেমন ধর আমার domain এ ব্লগের যে নামটা  ওখানে দেওয়া আছে সেটা হোলো:-

www.sadamata101.com, এটা google এ গিয়েই টাইপ করলেই আমার সমস্ত নানান লেখার Department গুলো একেক করে খুলে যাবে। দেখ উপরে Domain ID টাও কিন্তু একটা backlink, আমার এই লেখার মধ্যেই হাতের ছবি আসছে, অর্থাৎ পড়তে পড়তেই তুই ঢুকে যেতে পারিস আমার blog এ। DOMAIN সংক্রান্ত একটা খুব জরুরি কথা সেটা হোলো কোন COUNTRY র SERVER তুই সিলেক্ট করছিস, আমার যেমন  NORTH AMERICA য় যে SERVER টা আছে ওখানে আমার সমস্ত DATA SELECT করা আছে।

তোদের ক্ষেত্রে বলবো ASIA PACIFIC SELECT করতে, যেহেতু তুই ASIA মহাদেশে থাকিস তাই সেটা SELECT করলে ACCESS করতে সুবিধে হবে মানে তোর BLOG টা খুব তাড়াতাড়ি খুলবে।

 এবার জমি তো কিনলি, ফেলে তো রাখবি না, যে কোনো planner দিয়ে একটা site plan তৈরী করবি। আর সেই site plan অনুযায়ী রাজমিস্ত্রি তোর বাড়িটা বানিয়ে দেবে। এক্ষেত্রে তোর রাজমিস্ত্রি হোলো Hosting বুঝলি কিছু। এটা বানাতে গেলে আমায় বলিস খুব অল্প টাকায় তোর Hosting টা করে দেবে এমন লোকও আমার জানা। যেমন ধর কতগুলো বিষয়ে তুই লিখবি আগে আজ থেকেই লিখতে শুরু কর, এক অর্থে প্রত্যেকটা লেখার বিষয় হোলো এক একটা Department। সেটা হতে পারে গল্প ও কবিতা, উপহারের সামগ্রী, পূজো পার্বন, নামকরা ব্যক্তিত্বের জন্মদিন, Mims, সরকারী চাকরি সংক্রান্ত খোঁজখবর, প্রতিদিনের খবর, কুটিরশিল্প, জামাকাপড়ের চাহিদা, Gadget, promoting, গানবাজনা, e-greetings, যোগা, ডাক্তারদের খোঁজখবর, স্কুল সম্বন্ধে তথ্য, আর কি বলি, যেটাই তোর মনে হচ্ছে ,  বা যা নিয়েই দীর্ঘ লেখা যায় সেটাই Blog। তবে হ্যাঁ যখন লিখতে বসবি তখন চেষ্টা করিস দায় সারা ভাবে নয় যা লিখবি পুরোটাই ঢেলে সাজাতে, মনে রাখিস এ তথ্য তুই google কে দিচ্ছিস তাই blog টা খুব ভালো হলে তুই একনম্বরেও থাকতে পারিস। শোন্ Domain আর Hosting তো হোলো, Blog টা কিভাবে শুরু করবি। প্রথমেই google এ একটা mail ID Create কর। আর সেটা করার পরে পরেই google এ টাইপ কর www.blogger.com,। এখানে যা যা চাইছে পুরোটাই লিখে ফেল আবারও বলছি Blog এর নামটা এখানে যা দিবি সেটাই তোর কেনা Domain এ দিতে হবে। ব্যস আজ থেকে শুরু কর তোর লেখা আর কি তবে হ্যাঁ গল্প বা কবিতা যেটাই লিখিস না কেন তার তো একটা নাম দিস। তোর blog এর উপরে বাঁ দিকে title যেটা আছে সেখানে লিখবি তোর গল্প বা কবিতার নামটা। আর কোনোভাবেই category টা লিখতে ভুলিস না, যেমন ধর কবিতাটা যদি দুঃখের হয় category তে লিখতে পারিস SAD, GLOOMY, MOROSE, FEELINGS , এটা দেওয়ার অর্থ এই যে যখনই কেউ GOOGLE এ গিয়ে SEARCH করবে যেহেতু তোর CATEGORY তে তুই SAD লিখেছিস তোর লেখাটা সেখানে খুলে যাবে, সেটা পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তেই হোক না কেন। বুঝলি এবার উঠবো অনেক বকবক করলাম। লেখা শুরু কর আজ থেকে আর চেষ্টা কর প্রতিদিন একটা করে লেখা PUBLISH করতে, এই মুহূর্তে ফলের আশা করিস না, কিছু তো কর। দেখবি BLOG এর বাঁ দিকে  একটা $ DOLLAR এর Sign আছে ওখানে ক্লিক করলেই খুলে যাবে AdSense বলে একটা কথা। আর এখানেই link করতে হবে তোর Domain কে।  Google আপনাআপনি সেদিন চাইবে তোর Bank Account Details, সেটা fill up করে দিলেই শুরু Dollar এ account এ টাকা আসা। Google প্রতিমাসের 15 তারিখের পর শুরু করে টাকা দেওয়া, যা তোর account এ হিট করবে সে মাসেই বা পরের মাসে।

শোন্ সুমি একটু তৈরী হয়ে আয় আমি চোখ বুজলে তো আমার এই Blog তোর হয়ে যাবে, তাই বলছি তোকে আমার ব্যাংকে নিয়ে গিয়ে তোর নামটা আমার account এ ঢোকাবো আর nominee করবো। তবে হ্যাঁ আমি চলে যাওয়ার পর প্রতি বছর আমার আয়ের 1/3 দান করবি ঐ spastic society র বাচ্চাদের জন্য যা আমি আজও করি। কি রে চল দেরি হয়ে গেলো যে তোর ন কাকুর death certificate জমাও দেওয়া হয়নি এখনো, যা লাইন পরে bank এ।
তুই লিখবি আর publish করার আগে আমায় দেখাবি, কিন্তু নামটা করবি শুভর নামে বুঝলি। বাকিটা আমি দেখে নেবো।শোন্ একটা কথা আছে 

“যেখানে দেখিবে ছাই,
উড়াইয়া দেখো তাই,
পাইলেও পাইতে পারো,
অমূল্য রতন “

সুমি এ যে কি রতন যেদিন পাবি, আমায় এসে বলিস, সারাদিনে তারপর থেকে কতক্ষন হোয়াটস্যাপ, ফেইসবুক ও gossip করিস ফোনে। সেদিন বলবি ন কাকিমা তুমিই ঠিক ছিলে old is gold , তবে হ্যাঁ অধৈর্য্য হয়ে পড়িস না,লেখ শুধু লেখ, কোনোদিকে না তাকিয়ে শুধুই প্রতিদিন ধ্যান জ্ঞান সেটাই রাখ। বাকি যে আছে সে হোলো google।

আরেকটা শেষ কথা বলে উঠবো আজকের মত সেটা হোলো "KEY WORD", মাঝে মধ্যেই GOOGLE কিছু প্রশ্ন করে সবার জন্য যেটা তার জানা নেই, পারলে সে সম্বন্ধে লিখিস সেখানে ও তোর যদি লেখাটা Rank করে তাহলে তোকে বাকি  জীবনটা হয়তো ফিরেও দেখতে হবে না।

Comments

sadamata101.blogspot.com

B-47#বিশ্বকর্মা_পূজো

সন্তোষ ঢাকি

B-71#GANESH_PRASADAM. ( গনেশজির ভোগ নিবেদন মোদক ও পূরণ পুলি)