B-27 # ARRIVAL NEWS পৌঁছ সংবাদ (শুভ সুমেধার নবম পর্ব)
পৌঁছ সংবাদ কি গো কি হোলো ঘুম আসছে না বুঝি, আমারও, কি জানি মেয়েটা কতদূর পৌঁছলো, অস্থির তো একটা লাগছেই। জানিনা ঠিক করলাম না ভুল করলাম। স্বদেশে থাকলে কথায় কথায় দুজনের মধ্যে একজন হয়তো দেখে আসতে পারতাম, এখানে তো সেটাও সম্ভব নয়। যখনই যাবো একসঙ্গে দুজনকেই যেতে হবে, এতে বিশাল পরিমান টাকার ও তো একটা ব্যাপার আছে তাই না, আর সব থেকে বড় কথা হোলো যাবো বললেই তো যেতে পারবো না। একটা পারমিশন লাগে মানে ভিসা লাগে, সেও প্রায় মাস দুয়েক তো বটেই তাও আবার বরাত ভালো থাকলে, কোনো রকমের রাজনৈতিক টানাপোড়েন হলে তো কথাই নেই সব বন্ধ। শুভ, তোমায় স্কাইপে কি ভাবে কানেক্ট করতে হয় মেয়ে শিখিয়ে দিয়েছে তো,পারবে তো নাকি। আমাকেও অবশ্য শিখিয়েছিলো কিন্ত ওতো সব বুঝিনে বাপু। যাক এই শোনোনা মেয়ে বলেছিলো না আমাদের এখানকার সময় প্রায় ভোর পাঁচটাই নাকি পৌঁছে যাবে, বলেছিলো নাকি বেরোতে বেরোতে প্রায় এক ঘন্টা লাগবে মানে সকাল ছটা, টরেন্টো এয়ারপোর্টে নাকি হোস্টেল থেকে গাড়ি পাঠাবে, সেটা বেশিক্ষন লাগার কথা না, যা বলেছিলো মোটামুটি আধঘন্টা লাগবে পৌঁছতে। যাক সাতটা ধরলাম খুব বেশি হলে, যা সব লাগেজ আছে , এমনিতেই মেয়ে কোনোদিন এ