Posts

Showing posts from September, 2020

B-71#GANESH_PRASADAM. ( গনেশজির ভোগ নিবেদন মোদক ও পূরণ পুলি)

Image
  শুভ গনেশ চতুর্থীর 2020- ভোগ নিবেদন  আজ শুভ গনেশ চতুর্থী তাই হাজির হলাম আপনাদের কাছে ভারতবর্ষের বিভিন্ন রাজ্যে ভগবান গণেশকে উৎসর্গীকৃত দশটি প্রিয় ভোগের দুটি ভোগ, একেবারে নিজের হাতে বানিয়ে নিবেদন করা হোলো প্রথমটি মোদক আর দ্বিতীয়টি পূরণ পোলি। আজ শুধু বলবো পূরণ পোলি বানানোর এক সহজ পদ্ধতি। আসুন যেনে নেওয়া যাক এর উপকরণ ও বিধি বা প্রণালী। উপকরণ :- ছোলার ডাল  গুড় ময়দা  সাদা তেল  ঘি  পদ্ধতি:- ছোলার ডাল ভালোভাবে ধুয়ে ঘন্টা দুয়েক ভিজিয়ে রাখুন। ভেজানো ডাল কে সেদ্ধ করে জল ঝরিয়ে বেঁটে নিতে হবে। তারপর সেই ডালবাটাটি গুড় ও একচামচ ঘি কড়াইতে ভালো করে নাড়িয়ে নিন মন্ডের আকার না আসা পর্যন্ত ভালোভাবে নাড়তে থাকুন। এবার এককাপ ময়দা দু চামচ সাদা তেল বা ঘি মিশিয়ে জল দিয়ে ডো তৈরী করুন। এবারে গুড় ও ডালের মিশ্রণটি ঠান্ডা হয়ে এলে ছোটো ছোটো বল তৈরী করে নিন। তারপর ময়দা মাখা থেকে লেচি কেটে, একেকটা লেচির ভিতর ঐ বলগুলিকে ঢুকিয়ে অনেকটা পুর ভরার মত বেলে নিতে হবে পরোটার আকারে। এরপর তাওয়া তে সেঁকে নিয়ে ঘি দিয়ে ভেজে   নিলেই পূরণ পোলি তৈরী।

B-70#LAPTOP_BAG _CHEAPER_WITH_EXTENDED_WARRANTY

Image
  LAPTOP BAG CHEAPER RATE WITH EXTENDED PRODUCT WARRANTY Dear friends this is my first blog , now onward I would like to share with you my ideas regarding GIFT .  We all use GIFTS in our daily life for presenting it someone in every aspect of life . Though I am a businessman by profession in IT industry , but now a days I started a parallel business so. That it might help you in your life , this product is the so called “LAPTOP BAG “. Let us have a look on  how  useful it is for as well as , as a gift item for presenting it to someone special .   Lets have a look on where and how you can use it – • office seminar , • Birthday gift ,  • Birthday return gift,  • Kitty party gift, • Reunion gift,  • School bag,  • Product launching seminar etc. • Every coaching institute , just  advertising of their institute. Lets have a look  in the detailing of the product :-   • Size wise- Height 48 cms x length 40cmx width 22cm • The outer compartment of the Laptop bag , • Second outer compartment

B-69#DISHWASHER IFB NEPTUNE VX (বাসন ধোয়ার মেশিন)

Image
 DISH WASHER-- IFB NEPTUNE VX আজ আমার এই লেখাটা সমস্ত দাদাদের উদ্দেশ্যে বলা, আর সমস্ত বৌদি, দিদি, মায়েদের কষ্টের দিনগুলোর লাঘবের একটা সারাজীবনের উপায়ান্তরের পথ প্রদর্শক হতে পারে। দাদাদের মাসের শেষে টাকা গোনার লিস্ট থেকে যেটা বাদ পড়বে একেবারে সারাজীবনের জন্য সেটা হোলো প্রতি মাসে কাজের লোকের মাইনে। আমি নিজে বলি এই মেশিন টি হোলো কাজের মাসিদের একেবারে সতীন। আর সৌখিন বৌদিদের, বোনেদের  নখের রংবেরঙের বাহার আর কোনোদিনও মুছে না ফেলার এক সচেষ্ট প্রয়াসের নাম  ডিস ওয়াশার । যাক  শুরু করি এর গুনাগুন আর ব্যবহারের নিয়মগুলি, আপনার কতটা প্রয়োজনীয়  দৈনন্দিন জীবনে  সেটা হয়তো পড়লেই বুঝতে পারবেন।  নতুন যুগের সাথে আপনাকেও তাল মিলতে হবে, এ আমার কথা নয়, স্বয়ং রবীন্দ্রনাথই বলেছেন।  প্রথমেই বলি এর আনুমানিক দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ 23. 5 ইঞ্চি, আর উচ্চতায়  33. 6ইঞ্চি। এর থেকে আপনারা একটা সহজ উপায় খুঁজে নিতে পারবেন কোথায় রাখবেন।  প্রথমেই বলি একেবারে তিনটে উপকরণ লাগে এই বাসন মাজার যন্ত্রে  প্রথমটি হোলো নুন.         ( কোনো সাধারণ নুন নয়), দ্বিw cBয়টি হোলো rinseaid, আর তৃতীয়টি সাবান(( এটাও আপনার ব্যবহারের সাবান থেকে একেবারেই

B-68#FOOD PROCESSOR (আটা মাখার যন্ত্র)

Image
 ( আটা মাখার যন্ত্র) যাক কথা দিয়েছিলাম তাই আবারও নিয়ে এলাম শুধু আপনার আমার নিত্যপ্রয়োজনীয় ব্যবহারের জিনিস হয়তো বা খুবই সামান্য এর মূল্য আপনার কাছে,কিন্তু তার বোধ টা একেবারেই কাজ করে  হেঁসেলে মহিলাদের , যারা অনবরতই শুধুই আপনাকে সন্তুষ্ট করার জন্য এগিয়ে চলেছেন , রান্না ঘরে প্যাঁচ প্যাঁচে গরমে মেখেই চলেছে , তার সাথে বয়সের সঙ্গে তাল মিলিয়ে  মাখতে মাখতে হাতে ব্যাথা, আর সেই কষ্টের লাঘবের আরেকটা নাম হোলো আটা মাখার যন্ত্র, সঙ্গে উপরি পাওনা মশলা গুঁড়ো, ফলের রস, আর সবজি কাটার অভিনব উপায়। দেখেছেন অনেকেই এ যন্ত্র কিন্ত হলপ করে বলতে পারি আটা যেভাবে মাখা যায়, তাও আবার এতো সহজেই,  অনেক বিশ্বাসের সাথে বলতে পারি আমি নিজে অন্তত দেখি নি এযাবৎ। যদিও ব্যবহার করছি প্রায় আট বছর তো হবেই। বর্তমানে যে ছবিটা দেখাচ্ছি সেটি হোলো বাজাজের BAJAJ FX -10 । শুরুকরি আটামাখা দিয়ে ,যে ভাবে আমার নিজের পার্সোনালে প্রত্যেক টি মহিলা লিখেছেন ও বলেছেন, জেনে ও দেখে ভারী অবাক লেগেছে, সত্যিই তো মহিলারা এ কষ্টের দিন থেকে রেহাই পেতে চান চিরতরে। নিচে যেই ছবিটা দেওয়া হোলো সেটি হোলো আটামাখার ব্লেড, আরো তিনটি উপযোগী ব্যবহারের উপকরণ  যা স

B-67#Floor_Cleaner_Machine_Mop (ঘর মোছার যন্ত্র XIOLIFE)

Image
  ঘর মোছার এক সাধারণ উপায়  আমার ফেইসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম ও সমস্ত ব্লগের বন্ধুরা যাঁরা সমানেই আমাকে উৎসাহিত করে চলেছেন, স্বদেশে তো বটেই এমনকি  বিদেশেও যাঁরা আছেন তাঁরা অনেকেই your quote এর মাধ্যমে  তাঁদের অভিমত জানাচ্ছেন একেবারে কমেন্টস section এ গিয়ে, ইতিমধ্যে দুবাই, বাঙলাদেশ ও U .K থেকে প্রবাসী বাঙালিরা । কখনো গল্পে, কখনো কবিতায়, আবার কখনো আমার অন্যান্য ব্লগে বেশ খুশি তো হনই, মনে মনে ভাবি এক অদেখা বন্ধুত্বের হাতছানি আমাকে উৎসাহিত করে চলেছে সমানে । বন্ধুরা আজ যে প্রসঙ্গে আলোচনা করবো তার উপকারিতা অপরিসীম, মূল্য অতি সামান্য। কেন বলছি?আমার আগের ব্লগে কথা দিয়েছিলাম যখন Dish washer বা আটা মাখার যন্ত্রটি দেখিয়েছিলাম, সেই সময় কথা দিয়েছিলাম আপনাদের কাছে তুলে ধরবো ঘর মোছার অসামান্য এবং প্রয়োজনীয় এক উপকরণ। প্রসঙ্গত জানাই ইতিমধ্যে আমার বেশ কিছু পরিচিত লোকজনেরা এই আটা মাখার যন্ত্রটি কিনে ফেলেছেন, ও আমায় হোয়াটস্যাপে কমেন্টে জানিয়েছেনও তাঁদের উপলব্ধির কথা, তাঁরা যে বেজায় খুশি এটা ব্যবহারে জেনেও ভালো লাগলো, অন্তত আমার recommendation তাঁদের কাজে এসেছে। প্রথমেই বলি আজ,যে কোম্পানির এই ঘর মোছার মেশিন

B-66 #মিতুর চিঠি( বড়দি গল্পের সপ্তম ভাগ)

Image
                       মিতুর চিঠি  শ্রীচরণকমলেষু বাবা ও মা,                                        আজ বহুদিন পরে তোমাদের চিঠি লিখছি। এখান থেকে পোস্টঅফিস অনেক দূরে আমার ননদ মানে বাণী সে শহরে থাকে মানে কাঁথিতে, সেখানে সে পড়াশুনার জন্য থাকে। সপ্তায়ন্তে আসে, আজ শনিবার তাই আসার সময় আমার জন্য একটা ইনল্যান্ড লেটার এনেছে। বহুদিন তাকে বলেছি, সে ভুলে যায়,আজ তাই তোমাদের এই চিঠিখানি লিখছি। বাবা দোতলার ঘরে ছোট্ট জানালা, বাইরে তাকালেই বিস্তীর্ণ অঞ্চল শুধু ধান খেত, আর দূরে অস্পষ্ট বাঁধ দেখা যাচ্ছে, আমার জানালা থেকে। ঠিক বাড়ির পূর্বপাড়ে যেখানে কলাবন, তার পাশেই বড় রাস্তা। কিছুদিন যাবৎ কলকাতা গামী একটা বাসের পরিষেবা চালু হয়েছে। বাসের কন্ডাক্টর টা সমানে চীৎকার করে বলেই চলেছে – “হাওড়া, হাওড়া, ধর্মতলা ধর্মতলা “ তার সে ডাকে কানটা ঝালাপালা হয়ে উঠেছে, মনে হচ্ছে কতদিন সে ধর্মতলা ও দেখিনি আর সেই হাওড়া স্টেশন,যেখানে একটা সময় হারিয়ে গিয়েছিলাম  সেই পাকুড় থেকে আসার সময়।আসলে গ্রাম বাংলার জীবনটা আমার জীবনের সাথে ওতোপ্রতো ভাবে জড়িয়ে গেলো। সবই মা ভবিতব্য, এগুলো তোলা থাকে, সে যতই চেষ্

B-65# নেড়া মাস্টার

Image
                             নেড়া মাস্টার ছোটবেলার সেই  ইংরাজি শেখা,                         would কে বলেছি আউল্ড, ছড়ি হাতে বেশ রেগে নেড়া মাস্টার,              মেরে বলে বল, could কে কাউল্ড। রাগ হত বেশ, শিখতাম শুধুই,             কিছুই জানে না এ  নেড়া মাস্টার, দেখতে নেড়া, চোখে সে টেরা,               কি দেখছেন, এটা স্যারের ই ভুল। মাস শেষে স্যার অনেক পড়ান,                                     রাগ হত তা বেশ, কি করে বুঝি,দুদিকে তাকান,                     ভাড়ার ঘরে টানের সে রেশ। ইংরেজিতে ফেল করেছি,                           ভূগোলে পেয়েছি গোল, তিনবার সেই একই ক্লাসেতে,                   কেবলই খুলেছি স্যারের পোল।                        

B-64# মাধু- প্রথম ভাগ. ( শুভ সুমেধার ত্রয়োদশ অধ্যায়)

Image
মাধু সুমি এই সুমি, কিরে আজ আটটা বাজে এখনো ঘুমোচ্ছিস। ভোর বেলায় হাঁটতে বেড়িয়ে যাওয়ার সময় দেখি উঠিসনি। তখনই ভেবেছি কাল অনেক রাত্রি করে ঘুমিয়েছিস নিশ্চয়। মলি ফোন করেছিলো না রে? তাই এতো দেরি করে উঠছিস। নে নে দরজা খোল “ পান্থপথিক “ থেকে গরম গরম জিলিপি আর হিঙের কচুরি এনেছি, একসাথে খাবো বলে।               ওহো নকাকিমা, আর বোলোনা কাল মলির সাথে কথা বলতে বলতে প্রায় রাত দুটো, তারপর একটা লেখালিখি চলছিল, সেটা সবে অর্ধেকটা হয়েছে,শুতে শুতে প্রায় রাত সাড়ে তিনটে। উফফ কি হাই উঠছে, ভালোই করেছো আজ আর টিফিন বানাতে ইচ্ছেই করছে না। দেখি মুখটা ধুয়ে চা বসাই।     আরে বাবা আজ অনেক জরুরি কথা বলার জন্যই এসেছি, তাইতো এগুলো নিয়ে এলাম, রান্নাতে ব্যস্ত থাকলে আর কথা বলা হবে না। তুই মুখ ধুতে ধুতে শোন্ যা বলছি। বলছি একদিন আমি SOTC র হেড অফিসে ঘোরাঘুরি করছিলাম US যাওয়ার জন্য। ভিসা ওসব নিজের থেকে বানানো বড়ই মুশকিল, কোথায় দৌড়োবো, কে করে দেবে, তাই বলছিলাম তোদের পাসপোর্ট গুলো আমায় দে, আর হ্যাঁ ভালো কথা মলির তো  সামনে ছুটি আছে বলছিলিস, তাই ওর ছুটি দেখেই যাবো।         ন কাকিমা কালই মলি বলছিলো আগামী মাসের

B-63#চাঁদের জমি

Image
ভাবছি একটু পাড়ি দেবো,                    চাঁদে গিয়েই সে জায়গা নেবো, স্বপ্ন কি করে বাস্তব হবে,             উপায় খুঁজি তাই নিশ্চয় হবে ভবে। আচ্ছা পৌঁছে খাবো কি,                            হোটেল হয়তো নেই বুঝি, কাজের মাসিকে ভাবছি নেবো,                 কাছাকাছি পুকুর নিশ্চয় পাবো। থাকবো কোথায় সেখানে গিয়ে,       দুদিনের ব্যাপার ,আগে পৌঁছয় তো গিয়ে, ধুত্তেরিকা! উড়ছিলাম তো ভালো,                  পন্ড করে দিলে সে সূর্যের আলো।