Posts

Showing posts from October, 2020

B-95 #মতলবি

Image
মতলবি  চোরের মায়ের নিচু গলা ,                     মিথ্যে  বলেও ধরেন না পড়া, উস্কানিতে ইনারা সেরা ,                 জ্ঞানের ভাণ্ডারে মহান এনারা। খুব সাবধান এঁদের চেনা,                     মিষ্টি কথায় চিড়ে ভেজেনা, হাসলে সে তো কথাই নেই আর,                বুঝবেন কিছু উদ্দেশ্যে ঘেরা । মতলবি তাই মতের অমিল,               উনার স্বার্থে পাবেনও  সে মিল। কাজের কাছে ষোলো আনা ফাঁকি,                আপনার দোষেই দেবেন উঁকি, শান্ত থেকে কুমতলব এঁটে,                 কেউ বোঝেন না কতটা ঝুঁকি। তলিয়ে অনেক ভাবেন বটে,                 শেষ পরিণতি রাখেন ও ঘটে, ওস্তাদের সেই একটা চালে,                      সবাই বোঝেন  শেষ রাতে।

B-94#বৃদ্ধার পুজোর সাজ

Image
বৃদ্ধার পুজোর সাজ সকালে উঠে চুল কাটতে গিয়েছি বিশাল লাইন। নম্বর পেলাম পাঁচ। সকলে ব্যস্ত পুজোর স্পেশাল ছাঁট দিতে। কেউ প্রায় অর্ধেক মস্তক মুন্ডন করছে। দেখে মনে ভাবলাম পিতা মাতা যাওয়ার হাল্কা পূর্বপ্রস্তুতি নিচ্ছেন আগের থেকেই অল্পবিস্তর।আবার কেউ কালো ঝুলপিতে একদিকটা সাদা আরেকদিকটা সোনালী রং করছে। দুই কানে দুল তবে ছোটো নয় একেবারে ঝুমকো, এটাই বোধহয় 2020 দুর্গো পুজোর সাজ মনে মনে ভাবলাম। আবার কেউ নানান ভঙ্গিমায় দেখছেন চুলের সাজ আয়নার সামনে, কেমন করলে, দেখতে কতটা সুন্দর লাগবে। আজকাল হেয়ার কাটিং সেলুনগুলো আগের মত নয়। পুরোটাই ঝাঁ চকচকে এতটা অতিরঞ্জিত মনেই হবে না এটা সেলুন নাকি পার্লার। আগেকার দিনে সেলুন ছিল যত্র তত্র নাপিত ভায়া একটা পিঁড়ি, একটা ভাঙা আয়না হাতে নিয়ে ঘুরতো আর চীৎকার করে বলতো “ চুল কাটাও”,বেশ দ্বিধা হতো মনে মনে তাই বাইরে গিয়ে দেখতাম কে এসেছে। রাজি হলে সঙ্গে সঙ্গে সে তার ডাক্তারি নাপিত বাক্স থেকে বার করতো কাঁচি, তিন চারটে একেবারে পুরোনো চিরুনি, আর থাকতো কেটে গেলে জ্বালা দেওয়ার ও রক্ত নিবারণ পাথর যার নাম ফিটকিরি। কাটতো অতি অবশ্যই বিশেষ করে ঘাড়ের দিকে। মা দেখে রে

B-93#বাবু এক খিলি পান দিমু?

Image
বাবু এক   খিলি পান দিমু? সালটা 1988,রহড়া মিশন কলেজে পড়ি। আমাদের মিশনে একটা রীতি রেওয়াজ ছিল বছরের শেষে ইন্টার কলেজ নাটক প্রতিযোগিতা। আমি থাকতাম নেপথ্যে, বড়জোর দুই একটা কবিতা পাঠ। বাকি বন্ধুরা অংশগ্রহণ করতো। নাটকটির নাম বিশেষ একটা মনে নেই, কিন্তু যতদূর মনে আছে সেই নাটকের একটা জমিদারি প্রথার দৃশ্য আছে, আর সেখানেই আমার একটা ভূমিকা আছে, সেই জমিদারের প্রতি, সে প্রসঙ্গে পরে বলছি। বিচারক হিসেবে থাকতেন কলেজেরই প্রিন্সিপাল দিব্যানন্দ মহারাজ। প্রসঙ্গত বলি এই দিব্যানন্দ মহারাজ বেলুড় মঠের সাথে যুক্ত, প্রতিবছর কালি পূজোতে সেখানে বিশেষ ভূমিকা পালন করতেন চণ্ডী পাঠ ও কালীপূজোতে। এদিকে উনি কিন্তু আগাগোড়াই ফিজিক্স এর লোক। তাই আরও দুজন বিচারক সেই সুবাদে বেলুড় মঠ থেকে এসেছিলেন উনারাও মহারাজ।  বিতান আমার খুবই ঘনিষ্ঠ বন্ধু সে করছে জমিদারের পাঠ। বিতানের একটা জায়গায় একটু পান চিবোতে চিবোতে একটা লম্বা সংলাপ আছে।তারই মাঝে রাজর্ষির যে নাকি ভৃত্য সে একটা কাঁসার থালায় পান সাজিয়ে মনিবের কাছে নিয়ে যাবে।যদিও মিশনে কোনোরকম নেশা জাতীয় দ্রব্য নাটকে দেখানো যাবে না এটা দিব্যানন্দ মহারাজের ঘোড় আপত্তি ছিল, অনেক অন

B-92# মৃত্যু

Image
মৃত্যু যেদিন যাবো, সেদিন পাবো,                   শুধু সাড়ে তিন হাত আর ,  না বলা সেই বাকি কথাগুলো,               শুধু বেঁধে রাখবে চারিধার। একটু দেখি করি সে  চেষ্টা,           ওরে বাঁধিস না যে অমন করে, যারা বেঁধেছিলো, তাঁরাই বোলবে ,             বলো হরি, হরি বোল বোলে । শুয়ে চলে যাবো, কেউ বা কাঁদবে,              করবে হয়তো কত সে কদর, কেন এসেছিলাম কি নিয়ে গেলাম,        সেদিন বুঝবো,গিয়ে সে হরির দ্বার। জীবন মানে অনেক কটা দিন,                    যখন পোড়ায় মুহূর্তে বিলীন, ছন্দে ফিরবে যত পরিচিতি,                বছর ঘুরলে শুধু স্মৃতিতে যে ইতি।

B-90 #সংরক্ষণ ও চৈতন্ হেমব্রম

Image
              সংরক্ষণ  ও চৈতন্ হেমব্রম  পৃথিবীর সবথেকে দীর্ঘ ধারা এই ভারতীয় সংবিধান। যখন রচনা হয়েছিল তখন 395টি Article , 22 parts , ও 8 টি schedule ছিল। এই মুহূর্তে 448 Article, 25 parts, ও 12 টি  schedule আছে। যার মধ্যে 104 টি ধারা সংশোধন করা হয়েছে। 25th January 2020 তে, তা দলিত সম্প্রদায়ের  অর্থাৎ SC ও ST দের  সংরক্ষণের ক্ষেত্রে সময়সীমা বাড়ানোর জন্য লোকসভায় তা পেশ  করা হয়  আগামী দশ বছরের জন্য।দেশের আইন আছে, নিয়মকানুন ও আছে ,সব কিছুই সংরক্ষিত ও নথিভুক্ত। কিন্তু কতজনই বা পায় আবার কতজনই বা জানেন বিশেষ করে দলিত সম্প্রদায়ের লোকেরা। সরকারের এই নিয়মকে সাধুবাদ জানাই অন্তত প্রচেষ্টা তো আছে। প্রথমেই বলি দলিত সম্প্রদায় একটা এঁটে দেওয়া তকমা বহু পূর্বের। একটা অস্পৃশ্য জাতি বলে ভুল ধারণা নিয়েই মানুষের মধ্যে বিভেদের একটা টানা বলিরেখা। আদৌ কি অস্পৃশ্য ম্লেচ্ছ বলে কিছু আছে। তাঁরা ও তো মানুষ, তাহলে এই বিভেদের সুস্পষ্ট কারণ কি? এতই যদি বিভেদ হয় তাহলে কি সংরক্ষন করে, সরকার মহাশয় কি প্রমান করতে চান? দলিত সম্প্রদায় কি রয়েল বেঙ্গল টাইগার যে সংরক্ষণ করতে হবে। সংরক্ষণ ভালো কিন্তু ecosystem যদি ব্

B-91 #সংরক্ষিত দলিত সম্প্রদায় ও মাননীয় হেমন্ত সোরেন মহাশয়

সংরক্ষিত দলিত সম্প্রদায় ও মাননীয় হেমন্ত সোরেন মহাশয়  আন্তরিক অভিনন্দন রইলো চুয়াল্লিশ বছরের বর্ষীয়ান ঝাড়খণ্ডের মুখমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন মহাশয়কে, জনগণ জনবল আপনাকে তাদের প্রতিনিধির দ্বায়িত্ব পালনের জন্য বোধকরি সর্বোত্তম বেছে নিয়েছেন আশাকরি আপনি আপনার এই গুরুদ্বায়িত থেকে বিন্দুমাত্র পিছুপা হবেন না, সর্বোপরি আপনি হলেন আগামী ঝাড়খণ্ডের মুখমন্ত্রী জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপ খুব সন্তর্পনে নেবেন, কোনোরকমের বর্ণ বৈষম্য কে প্রশ্রয় না দিয়ে, কারণ হেমন্ত বাবু মনে রাখবেন আপনাকে যারা সর্বোচ্চ আসন দিয়েছেন তারা কিন্তু শুধুমাত্র দলিত সম্প্রদায়ের লোকবল নই অর্থাৎ কোনো SC ST বা OBC নই এদের মধ্যে লুকিয়ে আছেন বহু উচ্চবর্ণের লোকবল ও, বলার উদ্দেশ্য একটাই আপনি সমস্ত সম্প্রদায়ের জনগণের প্রতিনিধি, সাধারণ মানুষের প্রতিনিধি ও . এহেন ক্ষেত্রে সাধুবাদ জানাই ভারতবর্ষের সংবিধান কে অন্তত এ ক্ষেত্রে কোনো ধরণের সংরক্ষণ রাখেনি, তাহলে শুধুমাত্র কোনো রাজ্যের মোট ভোটদাতার চল্লিশ শতাংশ পেলেই তিনি সে রাজ্যের মুখমন্ত্রী হয়ে যেতে পারতেন, যোগ্য ব্যক্তির কোনো সংরক্ষণ হতে নেই, উনারা যেখানেই যাবেন জনগণ তাদের মাথায় তুলে রাখবেন এটাই বাস্তব. হ

B-89# মনে পড়ে

Image
মনে পড়ে  গেলো বছর সেই অষ্টমীর  রাতে,   বেরিয়েছিলাম এক বন্ধুর সাথে। ইচ্ছে ছিল না কোনোমতে, বাধ্য করেছিলো সে পরিস্থিতির  পথে। মন বলেছিলো দিদির ক্যান্সার, কুলুপ এঁটে বলি এ  যে নো আনসার। পথে গিয়ে মন যে মানেনা, কোনো ভাবেই সে ইচ্ছেও আর করেনা। কাদামাখা সেই পূজা মণ্ডপ, গাড়ি আটকে সে কি কলরব, চাকায় আটকে সে পাহাড় কাদা,  ছিটকালো সেই কাদা, স্ত্রীর পরনের পর। বন্ধু বলে কথা,মুখ বুজে সই, কিছু না বুঝিয়ে  মন আপোস করে লয়। দোষটা আমার ,গেলাম সিগারেট খেতে,  বৌ রেগে  উঠলো তেঁতে। কে বুঝবে আর বৌয়ের কেন রাগ,  সে তো আমারই অদৃষ্টের পরিহাস। অসুখে বন্ধু সে ও পড়েনি, আমাকে বোঝার মিথ্যে হার সে মানেনি । কোনো ভাবে যে সমঝোতা করি, দশমীতে গিয়ে আপোস ও করি,  কি  যে পেলাম বলি না সে উক্তি, শুধুই বলি বন্ধুত্বের সে অনীহার যুক্তি। ফিরে এসে তাকে ফোন ও করি, সে যে নারাজ, পাই না কোনো উক্তি । ভুলটা সে তো আমারই লেখায়, দলিত বলে তাকে দিলাম যেটা পায়। মাপ চেয়েছি তাই সবারই সামনে, আমারও  যে ভুল ছিল মন তা মানে। দিন যায় রাত যায়,বাড়ে টানাটানি, যতবারই দলে ঢুকি বারেবারে শিখন্ডী হয়ে কেবলই যে মরি। জীবন থেকে একটা শি

B- 88#পুজোর সাজ 2020

Image
          পুজোর সাজ 2020 দুর্গোপূজো দেখার ধুম,                   কোনো রাস্তাও হয়নি নিঝুম, ফাগুন লেগেছে মানুষের মনে,              করোনা বসে কাঁদে এক কোণে। ঢ্যাং কুড়াকুড় বাদ্দি বাজে,                  মা এসেছেন করোনার সাজে,  সপ্তমীতে হাল্কা মেজাজ,                  অষ্টমীর ভিড়ে কপালে ভাঁজ, নবমীতে ঢল নেমেছে,                   করোনা বুঝি হারিয়ে গেছে? দশমীর ঐ সিঁদুর খেলা,                রোগভোগ বুঝি নেই এবেলা। বিসর্জনের ঢাকের তালে,                  এখনো ভিড়ে কোমর দোলে, বাবুঘাটে বাবুর দল,                       ভিড় করে সব নাচবি চল, মানুষ এখন আত্মহারা,                        তাই করোনা গোবেচারা।

B-87# দুগ্গা মায়ের জয়

Image
           দুগ্গা মায়ের জয়  রংবাহারি সাজ পোশাক,                 আমাদের মুখে কেন নেই ভাত, ফিবছর ঘুরি প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে,                  এ বছর তাও এতটুকু না মেলে। ষষ্ঠীতে মা তোমার বোধন,                       সপ্তমীতে নবপত্রিকার বাঁধন, পোশাক বলতে ছেঁড়া সে সাজ,                    কোথায় পাবো এ বছরে আজ। আমাদের কথা কতই  লোকে বলে,                 কাছে গেলেই সব দূরে যায় চলে, অষ্টমীতে উপোসি অঞ্জলি,                 খিদেতে দুভায়ের পেট যায় জ্বলি। নবমী দশমী তোমার আক্ষেপ,                   আমাদের উপোস প্রতি পদক্ষেপ। কুড়াদান সে তো তাও ভালো,            কপালে জোটেনি সে উচ্ছিষ্ট গুলোও। সাতদিন দেখি থেকো উপোস করে,                    ইষ্টদেবতা তাকাবেন ও না ঘুরে, যেসব তোমরা সমানে করো শখে,        আমরা হাসি কেবল তোমাদেরই দেখে।

B-86#থাক না -

Image
থাক না ----- লিখবো না পড়বো না মাস্টারের কাছে, দর্জিগিরি করতে আমায় মামাই বলেছে। দুলেদুলে একই পড়া করবো না রে ভাই, মামার বাড়ি থাকবো গিয়ে কিল চর নাই। সহজ কথা সহজ ভাবে বলতে শুধু চাই  লোকে বলে বলুক মন্দ তাতে ক্ষতি নাই। এখন আমি বারো কি তেরো ষষ্ঠ ক্লাসে পড়ি, ইষ্ট কালে অষ্ট প্রহর কৃষ্ণের নাম করি। রামলীলা, আর পুতুল নাচ মামার সাথে দেখি, পুতুল গুলো নেচে বেড়ায় হাঁফায় না তা দেখি। বয়স হোলো দেখতে দেখতে একান্ন ছুঁই ছুঁই, জীবন হোলো পুতুল খেলা, মরমেও যে দেয় উঁকি।

B- 85#কি হচ্ছে?

Image
কি হচ্ছে?  কি হচ্ছে সে জানি না, কেন হচ্ছে মন যে মানে না, বিশ্বাসে সে তো এগিয়ে চলেছি, বধির মুখ তাই চিনতে শিখেছি  । থমকে গিয়ে সেই মোড়ের মাথায়, সজ্জন সেই চেনা ছবিটাই, দোষটা শুধু এতোটুকু তাঁর, কোরানা হয়েছে বলোনি কেন ভাই। শত দোষে দোষী যাঁর প্রতিবাদ, বৃদ্ধ পিতার নেই মুখে ভাত, সকালে উঠেতো ডাং গুলি খেলো , পিতার পিঠেতে রোজ সেটা মারো। চালনি সে তো লক্ষ ফুটো, জুটি মেলাভার তোমার মত দুটো, স্লোগানে মিছিলে তোমরাই ছোটো, প্রতিবাদী হও ছিনিয়ে সে মুঠো। এটাই তোমার স্বভাবজাত, আগে বাইরে, পরে ঘরে কান পাতো, চাতক হয়ে ঘুরবে যেদিন, মরিচীকাতেই ঠাঁয় তোমারও দুর্দিন।

B-84# নাকছাবি

Image
নাকছাবি

B-83# মাধুর – চতুর্থ ভাগ – রুপা ও সদাইয়ের আবির্ভাব(শুভ ও সুমেধার ষষ্ঠদশ অধ্যায়)

Image
মাধুর – চতুর্থ ভাগ – রুপা ও সদাইয়ের আবির্ভাব(শুভ ও সুমেধার ষষ্ঠদশ অধ্যায়) গরিবের হয়তো পদে পদে ঠোকর খেতে হয়, কি কুক্ষনে যে মানুষ গরিব হয়, হয়তো বা গতজন্মের কোনো  পাপ কাজ সে করে থাকে, তাই হয়তো সে এই পরিণতির স্বীকার হয় । একটু মাথা তুলে দাঁড়ানো তো দুরস্ত আরেকটা বিপদ দরজায় এসে কড়া নাড়ে, ভালো কিছু ভাবতে না ভাবতেই যেন সজোরে মাজা ভেঙে দেওয়া হয়। দুঃখ যেন মাছির মত তাদেরই ঘরে সারাটাক্ষন ভনভন করে। এতদিনে মাধু একটু হাসির মুখ দেখেছে বড়মার বাড়িতে ভালো খাওয়া, ভালো পড়া, সবেতেই সে খুশি, শিশুমন কত রংতুলি দিয়ে ভালো ভালো স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে, মা মারা গেছে একটা বছরও তো হয়নি, সে  দুঃখ তাঁর গভীর অন্তরে, কোনোদিন তা প্রকাশ করেনি আমাদের কাছে।      গরমকাল এদিকে কারেন্ট ও নেই একটা হাতপাখা নিয়ে সে চিলেকোঠায় বসে মনের আনন্দে একবাটি কুল ও তেঁতুলের আচার নিয়ে মনের আনন্দে খাচ্ছে সঙ্গে ভেদুয়া হয়তো কখনো তাকে সে মড়াপোড়া গ্রামের কথা বলছে,আবার কখনো তার পিঠে উঠে ঘোড়া  ঘোড়া খেলছে। এটাই মাধুর বর্তমান খুঁজে পাওয়া আনন্দের জীবন। মানুষের শত দুঃখেও থাকলেও যে আনন্দ খুঁজে নিতে হয় তা মাধুর কাছ থেকেই

B-82 # মতলবি

Image
              মতলবি চোরের মায়ের নিচু গলা ,                    মিথ্যে  বলেও ধরেন না পড়া, উস্কানিতে ইনারা সেরা ,                  জ্ঞানের ভাণ্ডারে মহান এনারা। খুব সাবধান এঁদের চেনা,                      মিষ্টি কথায় চিড়ে ভেজেনা, হাসলে সে তো কথাই নেই আর,                      বুঝবেন কিছু উদ্দেশ্যে  ঘেরা । মতলবি তাই মতের অমিল,                     উনার স্বার্থে পাবেন সেও মিল, কাজের কাছে ষোলো আনা ফাঁকি,                             আপনারই  দোষে দেন খালি উঁকি।